অপ্টিমাল ডিজাইন ফাইল প্রিপারেশন
ডিজাইন বেশির ভাগ সময় ডিজিটাল ইমেজ এ দেখতে ভালো লাগে তবে প্রোডাক্ট এর ওপর ওই ইমেজ প্রিন্ট করলে তা ভিন্ন দেখা যেতে পারে। আপনি যে স্পেসিফিক মিডিয়াম এর জন্য প্রিন্ট করছেন তার জন্য আর্ট ফাইল প্রিপেয়ার করা, আপনার কাস্টমাররা যে কোয়ালিটির প্রোডাক্ট আপনার কাছ থেকে এক্সপেক্ট করে তা প্রোভাইড করার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। যখন আপনি ডিজাইন ক্রিয়েট করবেন তখন পোশাকের কালার, গ্রেডিয়েন্ট এবং আপনি কি কালার চুজ করছেন সেইটা মাথায় রাখবেন।
আপনার ডিজাইন থেকে গার্মেন্ট কালার বাদ দিয়ে দিন:
যখন আপনার ডিজাইনের এর মেইন কালারের মাঝামাঝি বসে কালার কে রিসিম্বল করে তখন আপনার ডিজাইন ইমেডিয়েটলি দেখা কিছুটা ডিফিকাল্ট হয়ে পরে। উদাহরণস্বরূপ: আপনি যদি কোনও ব্ল্যাক গার্মেন্টস করার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। এই গার্মেন্টসটি ব্ল্যাক এরিয়া এর সাথে রিপ্লেস হয়ে আপনাকে একটি হায়ার কোয়ালিটি প্রিন্ট দেয় কারণ গার্মেন্টস এর উপর গার্মেন্টস কালার প্রিন্টিং করলে আন এট্রাক্টিভ কালার ভেরিয়েশন তৈরী হয়। পটেনশিয়াল বায়ার এর জন্য আপনার প্রোডাক্টিকে ”পপ ” করতে কন্ট্রাস্টিং কালার ইউজ করুন।
গ্রাডিয়েন্টস :
গ্রাডিয়েন্ট কোনো দিন ভালো ভাবে প্রিন্ট হয় না এবং এইটা সব সময় এভোয়েড করা উচিত। গ্রাডিয়েন্ট এর জায়গায় আমরা হাফ টোন ব্যবহার করার পরামর্শ দিবো কারণ এইটা প্রোপার প্রিন্ট কোয়ালিটি ঠিক রেখে সেইম কালার ফেড ইফেক্ট দেয়। হাফ টোন (যা গ্রাডিয়েন্ট এ্যাফেক্ট ক্রিয়েট করে) ব্যবহার করার সময়, স্টাইল কন্সিস্টেন্ট রাখা বেস্ট উপায় এবং আপনার ডিজাইনে কন্টিনিয়াস টোন গ্রাডিয়েন্ট মিক্সড করা থেকে বিরত থাকুন।
কালার চয়েস:
বেসিক কালার প্যালেট দিয়ে ডিজাইন করলে তা আপনার ডিজাইন এর সাফল্যে অসাধারণ ইমপ্যাক্ট ফেলতে পারে। আমাদের রিসার্চ দেখায় যে আমাদের টপ ১০০ ক্যাম্পেইন এর মধ্যে ৪৭% সেলার মাত্র ২ টি কালার বা তার থেকেও কম কালার ইউজ করেছেন। প্রিন্টাররা সিএমওয়াইকে কালার স্পেকট্রাম ইউটিলাইজ করেন আপনার ডিজাইন প্রিন্ট করার জন্য। এইসব স্পেকট্রাম এর বাইরে কোনো কালার ইউজ করলে তা কালার চেঞ্জ করে দেয়, সাবস্টিটিউশন এবং ভ্যেরিয়েশন আপনার ডিজাইন এর চেহারা পাল্টে দিতে পারে। আপনি যখন ডিজাইন করছেন তখন সিএমওয়াইকে ব্যবহার করছেন কিনা তা নিশ্চিত করুন এবং আপনার ফাইল sRGB হিসেবে সেভ করুন এইটা নিশ্চিত করার জন্য যে কালার গুলো আপনি চুজ করেছেন সেই কালার টাই প্রিন্ট হচ্ছে।